পদার্থের পরিবর্তন: ভৌত এবং রাসায়নিক
আমাদের চারপাশের বিশ্বটি ক্রমাগত পরিবর্তনশীল। কখনও কখনও এই পরিবর্তনগুলি সূক্ষ্ম এবং অনুধাবন করা কঠিন, অন্য সময় এগুলি নাটকীয় এবং তাত্ক্ষণিক হতে পারে। পদার্থের সাথেও তাই ঘটে; তারা বিভিন্ন কারণে তাদের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করতে পারে। এই পরিবর্তনগুলিকে দুটি প্রধান শ্রেণীতে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে: ভৌত এবং রাসায়নিক।
এই নিবন্ধে, আমি ভৌত এবং রাসায়নিক পরিবর্তনের মধ্যে পার্থক্যটি অন্বেষণ করব। আমরা তাদের স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য, সেগুলি কীভাবে ঘটে এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তাদের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে আলোচনা করব। পদার্থের পরিবর্তনের এই গভীর বোঝার মাধ্যমে, আমরা আশ্চর্যজনক প্রকৃতির একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করব যাতে আমরা বাস করি।
ভৌত পরিবর্তনে পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয় না
, যেমন গলানো, হিমাঙ্করণ, বাষ্পীভবন এবং ঘনীভবন। এই পরিবর্তনগুলিতে, পদার্থ শুধুমাত্র তার ভৌত অবস্থা পরিবর্তন করে, যেমন তরল থেকে গ্যাসে বা গ্যাস থেকে তরলে। রাসায়নিক পরিবর্তন, অন্যদিকে, পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তন করে, নতুন পদার্থ তৈরি করে। এই পরিবর্তনগুলিতে, পদার্থের মৌলিক উপাদানগুলি পুনর্বিন্যস্ত হয়, নতুন রাসায়নিক বন্ধন তৈরি করে এবং ভিন্ন বৈশিষ্ট্যযুক্ত নতুন পদার্থ উৎপাদন করে। তাই, , যখন রাসায়নিক পরিবর্তনে পরিবর্তন হয়।
রাসায়নিক পরিবর্তনে পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়
রাসায়নিক পরিবর্তনে পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়, যার ফলে নতুন পদার্থ তৈরি হয়। এই পরিবর্তনগুলি সাধারণত স্থায়ী এবং সহজেই বিপরীতমুখী করা যায় না।
পদার্থের রূপ, আকার বা অবস্থার পরিবর্তনকে ভৌত পরিবর্তন বলা হয়। এই পরিবর্তনগুলি সাধারণত অস্থায়ী এবং সহজেই বিপরীতমুখী করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, যখন তুমি বরফকে জলে পরিণত কর বা জলকে বাষ্পে পরিণত কর, তখন তুমি ভৌত পরিবর্তন করছ।
পদার্থের গঠনগত পরিবর্তন ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের পার্থক্য
পদার্থের গঠনগত পরিবর্তন ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের পার্থক্য
পদার্থের পরিবর্তন দুই প্রকারের হতে পারে – ভৌত পরিবর্তন এবং রাসায়নিক পরিবর্তন। ভৌত পরিবর্তনে পদার্থের রাসায়নিক গঠন অপরিবর্তিত থাকে, কেবল তার পদার্থের অবস্থায় পরিবর্তন হয়, যেমন তরল থেকে গ্যাস বা গ্যাস থেকে στερεό। এই পরিবর্তন সাধারণত পদার্থকে গরম করার বা ঠান্ডা করার মাধ্যমে ঘটানো যায়। ভৌত পরিবর্তনকে সাধারণত বিপরীত করা যায়, যেমন গ্যাসকে তরল করার পরে আবার সেটিকে গ্যাসে রূপান্তর করা।
রাসায়নিক পরিবর্তনে, পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়, जिससे एक नया पदार्थ बनता है। रासायनिक परिवर्तन आमतौर पर पदार्थ को गर्म करके या किसी अन्य पदार्थ के साथ प्रतिक्रिया करके लाया जाता है। रासायनिक परिवर्तन को आमतौर पर उलटा नहीं किया जा सकता है, क्योंकि नया पदार्थ बनने के बाद मूल पदार्थ को वापस प्राप्त नहीं किया जा सकता है।
পানির গলন, বাষ্পীভবন এবং তুষার গলানো
পদার্থের গঠনগত পরিবর্তন ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের পার্থক্য
পদার্থের পরিবর্তন দুই প্রকারের হতে পারে – ভৌত পরিবর্তন এবং রাসায়নিক পরিবর্তন। ভৌত পরিবর্তনে পদার্থের রাসায়নিক গঠন অপরিবর্তিত থাকে, কেবল তার পদার্থের অবস্থায় পরিবর্তন হয়, যেমন তরল থেকে গ্যাস বা গ্যাস থেকে στερεό। এই পরিবর্তন সাধারণত পদার্থকে গরম করার বা ঠান্ডা করার মাধ্যমে ঘটানো যায়। ভৌত পরিবর্তনকে সাধারণত বিপরীত করা যায়, যেমন গ্যাসকে তরল করার পরে আবার সেটিকে গ্যাসে রূপান্তর করা।
রাসায়নিক পরিবর্তনে, পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়, जिससे एक नया पदार्थ बनता है। रासायनिक परिवर्तन आमतौर पर पदार्थ को गर्म करके या किसी अन्य पदार्थ के साथ प्रतिक्रिया करके लाया जाता है। रासायनिक परिवर्तन को आमतौर पर उलटा नहीं किया जा सकता है, क्योंकि नया पदार्थ बनने के बाद मूल पदार्थ को वापस प्राप्त नहीं किया जा सकता है।
লোহার মরিচা ধরা, খাবার রান্না করা এবং কাঠ জ্বালা
লোহায় মরিচা ধরা, খাবার রান্না করা এবং কাঠ জ্বালানো এই সবই ভৌত পরিবর্তনের উদাহরণ। ভৌত পরিবর্তন বলতে এমন পরিবর্তনকে বোঝায় যেখানে পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয় না। এই পরিবর্তনগুলো সাধারণত বিপরীতমুখী, অর্থাৎ এগুলো আবারও মূল অবস্থায় ফিরে আনা সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, যদি তুমি লোহার একটি পাতে মরিচা পড়ে থাকতে দেখো, তবে তুমি এটিকে পরিষ্কার করে আবার মূল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারো। একইভাবে, যদি তুমি খাবার রান্না করো, তবে রান্নার পরেও খাবারের মধ্যে একই উপাদানগুলো থাকবে, কেবল তাদের গঠন পরিবর্তিত হবে।
রাসায়নিক পরিবর্তন ভৌত পরিবর্তনের থেকে ভিন্ন। রাসায়নিক পরিবর্তন এমন পরিবর্তন যেখানে পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়। এই পরিবর্তনগুলো সাধারণত অবিপরীতমুখী, অর্থাৎ এগুলোকে আবারও মূল অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি তুমি কাঠ জ্বালাও, তবে এটি ছাইতে পরিণত হবে এবং তুমি কাঠটিকে আবার তার মূল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারবে না। একইভাবে, যদি তুমি খাবার পচাও, তবে এটি নতুন পদার্থে পরিণত হবে যা খাওয়ার উপযোগী নয়।