আজকের এই লেখায় আমি আপনাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা ESR নিয়ে আলোচনা করব। আমরা আমাদের শরীরে কোনো সমস্যা হলেই বিভিন্ন পরীক্ষা করাই। রক্ত পরীক্ষায় এর মধ্যে একটি খুব পরিচিত পরীক্ষা হচ্ছে ESR। অনেকেই আবার ESR এর পূর্ণরূপটা জানিনা। তা হচ্ছে Erythrocyte Sedimentation Rate. আমরা যখন রক্তের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করি, তখন দেখা যায় লাল রক্ত কণিকা কতক্ষণে নিচে বসে। এই সময়টাকেই আমরা ESR বলি। এই ESR এর মান সাধারণত ১ ঘন্টায় ০-২০ মিলিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই মানের হেরফের হলেই বোঝা যায় শরীরে কোনো না কোনো সমস্যা রয়েছে।

এই লেখায় আমি আপনাদেরকে ESR এর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। যেমন-

  • ESR কি?
  • ESR বৃদ্ধির সাধারণ কারণ কি?
  • ESR বৃদ্ধি হলে শরীরে কি কি সমস্যা হতে পারে?
  • ESR পরীক্ষার প্রকারভেদ কি কি?
  • ESR পরীক্ষার সীমাবদ্ধতা কি কি?
  • ESR বৃদ্ধি হলে কি করা উচিত?

এই বিষয়গুলো জানার পর আপনারা খুব সহজেই আপনাদের ESR এর রিপোর্ট বুঝতে পারবেন এবং ESR বৃদ্ধির কারণও আন্দাজ করতে পারবেন।

ESR কি?

একটি অ্যানালজেসিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ যা ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি কোষে সাইক্লোঅক্সিজেনেজ (COX) নামক এনজাইমকে বাধা দিয়ে কাজ করে, যা প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন তৈরি করে। প্রস্টাগ্ল্যান্ডিনগুলি ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পদার্থ। কে ক্যাপসুল, ট্যাবলেট এবং সাসপেনশন হিসাবে নেওয়া যেতে পারে। এটি সাধারণত দিনে দুইবার বা চারবার নেওয়া হয়, খাবারের সাথে বা খাবার ছাড়া। সাধারণত সহ্য করা যায়, তবে এটি কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে, যেমন পেটের ব্যথা, বমি বমি ভাব, পেট ফাঁপা এবং মাথা ঘোরা। এমন কোনও ব্যক্তি যার অ্যালার্জি বা অ্যালকোহল নেশার রোগ রয়েছে তারা এই ওষুধটি গ্রহণ করা উচিত নয়।

ESR বৃদ্ধির সাধারণ কারণ কি?

একটি অ্যানালজেসিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ যা ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি কোষে সাইক্লোঅক্সিজেনেজ (COX) নামক এনজাইমকে বাধা দিয়ে কাজ করে, যা প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন তৈরি করে। প্রস্টাগ্ল্যান্ডিনগুলি ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পদার্থ। কে ক্যাপসুল, ট্যাবলেট এবং সাসপেনশন হিসাবে নেওয়া যেতে পারে। এটি সাধারণত দিনে দুইবার বা চারবার নেওয়া হয়, খাবারের সাথে বা খাবার ছাড়া। সাধারণত সহ্য করা যায়, তবে এটি কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে, যেমন পেটের ব্যথা, বমি বমি ভাব, পেট ফাঁপা এবং মাথা ঘোরা। এমন কোনও ব্যক্তি যার অ্যালার্জি বা অ্যালকোহল নেশার রোগ রয়েছে তারা এই ওষুধটি গ্রহণ করা উচিত নয়।

ESR বৃদ্ধি হলে শরীরে কি কি সমস্যা হতে পারে?

যখন তোমার রক্তের ESR বৃদ্ধি পায়, তখন এটি তোমার শরীরে বেশ কিছু সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এই সমস্যাগুলি হল:

  • জ্বর: রক্তে ESR বৃদ্ধির একটি সাধারণ লক্ষণ হল জ্বর। এটি একটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার লক্ষণ, যা সংক্রমণ, আঘাত বা অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থার কারণে হতে পারে।
  • দুর্বলতা: তোমার যদি রক্তে ESR বৃদ্ধি থাকে তবে তুমি ক্লান্ত এবং দুর্বল বোধ করতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার কারণে হতে পারে, যা তোমার শরীরের শক্তি স্তরকে হ্রাস করতে পারে।
  • মাংসপেশীর ব্যথা: রক্তে ESR বৃদ্ধির সাথে মাংসপেশীর ব্যথা হতে পারে। এটি প্রদাহ বা সংক্রমণের কারণে হতে পারে, যা তোমার মাংসপেশিগুলিকে ব্যথা এবং দুর্বল করে তুলতে পারে।
  • সাধারণ অসুস্থতা: যদি তোমার রক্তে ESR বৃদ্ধি থাকে তবে তুমি সাধারণভাবে অসুস্থ বোধ করতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া, জ্বর বা অন্যান্য উপসর্গগুলির কারণে হতে পারে।
  • ওজন কমে যাওয়া: রক্তে ESR বৃদ্ধির কারণে তুমি ওজন কমাতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া বা তোমার শরীরের অন্যান্য অঙ্গ ও টিস্যুতে ক্ষতির কারণে হতে পারে।

ESR পরীক্ষার প্রকারভেদ কি কি?

যখন তোমার রক্তের ESR বৃদ্ধি পায়, তখন এটি তোমার শরীরে বেশ কিছু সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এই সমস্যাগুলি হল:

  • জ্বর: রক্তে ESR বৃদ্ধির একটি সাধারণ লক্ষণ হল জ্বর। এটি একটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার লক্ষণ, যা সংক্রমণ, আঘাত বা অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থার কারণে হতে পারে।
  • দুর্বলতা: তোমার যদি রক্তে ESR বৃদ্ধি থাকে তবে তুমি ক্লান্ত এবং দুর্বল বোধ করতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার কারণে হতে পারে, যা তোমার শরীরের শক্তি স্তরকে হ্রাস করতে পারে।
  • মাংসপেশীর ব্যথা: রক্তে ESR বৃদ্ধির সাথে মাংসপেশীর ব্যথা হতে পারে। এটি প্রদাহ বা সংক্রমণের কারণে হতে পারে, যা তোমার মাংসপেশিগুলিকে ব্যথা এবং দুর্বল করে তুলতে পারে।
  • সাধারণ অসুস্থতা: যদি তোমার রক্তে ESR বৃদ্ধি থাকে তবে তুমি সাধারণভাবে অসুস্থ বোধ করতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া, জ্বর বা অন্যান্য উপসর্গগুলির কারণে হতে পারে।
  • ওজন কমে যাওয়া: রক্তে ESR বৃদ্ধির কারণে তুমি ওজন কমাতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া বা তোমার শরীরের অন্যান্য অঙ্গ ও টিস্যুতে ক্ষতির কারণে হতে পারে।

ESR পরীক্ষার সীমাবদ্ধতা কি কি?

যখন তোমার রক্তের ESR বৃদ্ধি পায়, তখন এটি তোমার শরীরে বেশ কিছু সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এই সমস্যাগুলি হল:

  • জ্বর: রক্তে ESR বৃদ্ধির একটি সাধারণ লক্ষণ হল জ্বর। এটি একটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার লক্ষণ, যা সংক্রমণ, আঘাত বা অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থার কারণে হতে পারে।
  • দুর্বলতা: তোমার যদি রক্তে ESR বৃদ্ধি থাকে তবে তুমি ক্লান্ত এবং দুর্বল বোধ করতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার কারণে হতে পারে, যা তোমার শরীরের শক্তি স্তরকে হ্রাস করতে পারে।
  • মাংসপেশীর ব্যথা: রক্তে ESR বৃদ্ধির সাথে মাংসপেশীর ব্যথা হতে পারে। এটি প্রদাহ বা সংক্রমণের কারণে হতে পারে, যা তোমার মাংসপেশিগুলিকে ব্যথা এবং দুর্বল করে তুলতে পারে।
  • সাধারণ অসুস্থতা: যদি তোমার রক্তে ESR বৃদ্ধি থাকে তবে তুমি সাধারণভাবে অসুস্থ বোধ করতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া, জ্বর বা অন্যান্য উপসর্গগুলির কারণে হতে পারে।
  • ওজন কমে যাওয়া: রক্তে ESR বৃদ্ধির কারণে তুমি ওজন কমাতে পারো। এটি প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া বা তোমার শরীরের অন্যান্য অঙ্গ ও টিস্যুতে ক্ষতির কারণে হতে পারে।

ESR বৃদ্ধি হলে কি করা উচিত?

ইয়সআর বৃদ্ধি হলে কী করা উচিত?

রক্তে ইয়সআর বৃদ্ধি পাওয়া কোনও ভালো লক্ষণ নয়। এটি অন্তর্নিহিত কোনও রোগের লক্ষণ হতে পারে। তাই ইয়সআর বৃদ্ধি পেলে খুবই সতর্ক হওয়া উচিত। ইয়সআর বৃদ্ধি পেলে কী করবেন, সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

প্রথমত, আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। তিনি আপনার লক্ষণগুলি পরীক্ষা করবেন এবং রক্ত ​​পরীক্ষা সহ কিছু পরীক্ষা করবেন। এই পরীক্ষাগুলি ইয়সআর বৃদ্ধির কারণ নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে।

দ্বিতীয়ত, আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুসরণ করুন। তিনি আপনাকে ওষুধ বা অন্যান্য চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারেন। এই নির্দেশাবলী অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনার ইয়সআর স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসে।

তৃতীয়ত, সুস্থ জীবনযাপন করুন। এর মধ্যে রয়েছে সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম। এই জিনিসগুলি আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সহায়তা করবে এবং ইয়সআর বৃদ্ধির ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করবে।

আপনি যদি এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি ইয়সআর বৃদ্ধির ঝুঁকি কমাতে এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে পারবেন।

Similar Posts