আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে আমরা যে কম্পিউটারগুলির সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করি তাদের উদ্ভাবনের গল্পটি কী? আমি এই ব্লগ পোস্টে কম্পিউটারের প্রारম্ভিক ইতিহাস তুলে ধরবো, যেখানে আমরা প্রথম কম্পিউটারের উৎপত্তি এবং বিবর্তন সম্পর্কে জানব। কম্পিউটারের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার জন্য চার্লস ব্যবেজের অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন, এডিএ লাভলেসের অসাধারণ योगदान, হাওয়ার্ড আইকেনের মার্ক ১ এবং আধুনিক কম্পিউটারের পথিকৃৎদের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারব। আমরা কম্পিউটারের নির্দিষ্ট আবিষ্কারকের অনুসন্ধান করব এবং প্রযুক্তিটি যেভাবে আমাদের জীবনকে রূপান্তরিত করেছে তা আলোচনা করব। তাই, এই যাত্রায় আমার সাথে যোগ দিন কম্পিউটারের প্রारম্ভিক ইতিহাসের রোমাঞ্চকর জগত অন্বেষণ করতে এবং এই অত্যাধুনিক যন্ত্রের বিবর্তনের গল্পটি জানতে যা আমাদের জগতকে আকৃতি দিয়েছে।

কম্পিউটারের প্রারম্ভিক ইতিহাস

টেলিটক ব্যালেন্স চেক করতে তোমাকে কোন কষ্ট করতে হবেনা। তোমার মোবাইল থেকেই তুমি তোমার ব্যালেন্স চেক করতে পারবে। তবে তোমারে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চলতে হবে। চলো জেনে নেয়া যাক কি কি পদ্ধতিতে ব্যালেন্স চেক করা যায়-

এসএমএস এর মাধ্যমে ব্যালেন্স চেক

তোমার মোবাইলে গিয়ে মেসেজ এর অপশনটি তে ক্লিক কর। এরপরে নতুন একটি মেসেজ টাইপ করো। মেসেজটি লিখবে BL। এরপরে সেন্ড করবে 2500 নাম্বারে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তোমার ফোনে একটি মেসেজ আসবে। সেখানে তোমার ব্যালেন্সের পরিমাণ লেখা থাকবে।

কল এর মাধ্যমে ব্যালেন্স চেক

তোমার মোবাইলের ফোন অপশনে গিয়ে *121# নম্বরে কল দাও। কল করার পর অল্প কিছুক্ষণ অপেক্ষা করো। তোমার মোবাইলে একটি মেসেজ আসবে। সেখানে তোমার ব্যালেন্সের পরিমাণ লেখা থাকবে।

এপ এর মাধ্যমে ব্যালেন্স চেক

তোমার মোবাইলে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে MyTelenor অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করো। এরপরে তোমার মোবাইল নাম্বার দিয়ে অ্যাপটিতে লগইন করো। এরপরে তুমি তোমার ব্যালেন্স সহ বিভিন্ন তথ্য দেখতে পাবে।

চার্লস ব্যবেজের অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন

কে প্রায়শই প্রথম কম্পিউটার হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যদিও এটি আধুনিক কম্পিউটারের মতো কাজ করে নি। এটি একটি যান্ত্রিক সাধারণ-উদ্দেশ্য ক্যালকুলেটর ছিল যা প্রোগ্রামেবল ছিল এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাণিতিক অপারেশন সম্পাদন করতে পারত। ব্যবেজের মূল ধারণা ছিল যে একটি মেশিন তৈরি করা সম্ভব যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেকোনো গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারে, তবে প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার কারণে এটি কখনই সম্পূর্ণরূপে তৈরি করা যায়নি। যাইহোক, এটি আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল এবং এর নকশা এবং ধারণাগুলি পরবর্তী কম্পিউটার ডিজাইনকে প্রভাবিত করেছে।

এডিএ লাভলেসের ভূমিকা

আজ আমরা যেমন করে কম্পিউটার ব্যবহার করি, সেই মৌলিক ভিত্তি তৈরি করার পেছনে একজন মহিলা একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন, সেই নারীর নামই এডিএ লাভলেস। ১৮১৫ সালের ১০ ডিসেম্বর লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন এই বিখ্যাত গণিতবিদ। তিনি বিখ্যাত কবি লর্ড বাইরনের কন্যা ছিলেন। কম্পিউটিং বিশ্বে তার অসামান্য অবদানের কারণে তাকে “প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার” হিসেবে অভিহিত করা হয়।

চার্লস ব্যাবেজের সাথে কাজ করার সময় লাভলেস বিশ্বের প্রথম মেকানিক্যাল কম্পিউটার, “অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন” এর সম্ভাবনা আবিষ্কার করেন। তিনি এই ইঞ্জিনের জন্য প্রথম অ্যালগরিদম তৈরি করেন, যা কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। লাভলেসের কাজ কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটিয়েছে, তিনি প্রদর্শন করেছেন যে মেশিনগুলি কেবল গাণিতিক হিসাবের জন্যই নয়, বल्कि আরও জটিল কাজ যেমন সংগীত রচনা এবং গ্রাফিক্স তৈরি করার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।

তার অসামান্য বুদ্ধি এবং কম্পিউটিংয়ের প্রতি আগ্রহের কারণে, লাভলেসকে কখনও কখনও “কম্পিউটার বিজ্ঞানের পিতামাতা” হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। তিনি মাত্র ৩৬ বছর বয়সে ক্যান্সারে মারা যান, কিন্তু তিনি কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রে যে ঐতিহ্য রেখে গেছেন তা আজও প্রাসঙ্গিক। তার কাজ আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে প্রযুক্তির উন্নয়নে নারীদের ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া কতটা জরুরি।

হাওয়ার্ড আইকেনের মার্ক ১

বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি একটি বিশাল ইলেকট্রোমেকানিক্যাল কম্পিউটার ছিল যেটি 1944 সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত হয়েছিল। এটি তৈরি করতে আট বছর এবং 500,000 ডলার খরচ হয়েছিল। মার্ক 1 এর ওজন ছিল প্রায় 5 টন এবং এটি প্রায় একটি ফুটবল মাঠের সমান জায়গা দখল করেছিল। এটিতে 765,000 রিলে এবং 800 মাইল তারের সংযোগ ছিল।

মার্ক ১ প্রথম কম্পিউটার ছিল যা জটিল গাণিতিক সমস্যা সমাধানের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত হয়েছিল বালিস্টিক টেবিল গণনা করার জন্য, যা সঠিকভাবে কামানের গোলা বর্ষণ করতে সাহায্য করেছিল। মার্ক ১ এর গণনার গতি ছিল প্রতি সেকেন্ডে প্রায় 3 অপারেশন। এটি বাইনারি সংখ্যা সিস্টেম ব্যবহার করেছিল এবং এর মেমরি ছিল প্রায় 72 শব্দ।

যদিও মার্ক ১ আজকের মানদণ্ড অনুযায়ী অত্যন্ত ধীর এবং সীমিত ক্ষমতার ছিল, তবে এটি কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি প্রথম মেশিন ছিল যা কম্পিউটারের মূল নীতিগুলিকে অবদান রেখেছিল, যেমন স্টোরেজ মেমরি, অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট এবং সিক্যুয়েন্সিয়াল নিয়ন্ত্রণ। মার্ক ১ পরবর্তী কম্পিউটারের নকশা এবং বিকাশে সরাসরি প্রভাব ফেলেছিল এবং আজ আমরা যে আধুনিক কম্পিউটারগুলি ব্যবহার করি তার ভিত্তি স্থাপন করেছিল।

আধুনিক কম্পিউটারের পথিকৃৎ

প্রযুক্তির জগতে কম্পিউটার একটি অপরিহার্য অংশে পরিণত হয়েছে। কিন্তু আজকের আধুনিক কম্পিউটারের পথচলা শুরু হয়েছিল কবে এবং কে দ্বারা? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে প্রায় ৮০ বছর আগে, যখন প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার আবিষ্কৃত হয়েছিল।

সেই প্রথম কম্পিউটারের নাম ছিল “ইএনআইএসি” (ENIAC)। এটি ১৯৪৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি করা হয়েছিল। কম্পিউটারটির উদ্দেশ্য ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গোলাবারুদ গণনার জটিল হিসাবগুলো দ্রুততর ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করা। ইএনআইএসি বিশাল আকারের ছিল, এর ওজন ছিল প্রায় ৩০ টন এবং এটিতে লাগছিল ১৮,০০০টি ভ্যাকুয়াম টিউব। যদিও আজকের কম্পিউটারের তুলনায় ইএনআইএসি খুবই সীমিত ক্ষমতার ছিল, তবে এটিই আধুনিক কম্পিউটার বিপ্লবের শুরুকে চিহ্নিত করেছিল।

নির্দিষ্ট আবিষ্কর্তার অনুসন্ধান

কম্পিউটারের ইতিহাস একটি দীর্ঘ এবং জটিল গল্প, য जिसमें कई उल्लेखनीय व्यक्ति तथा उनके योगदान का समावेश है। हालाँकि, “प्रथম कम्प्यूटर” के आविष्कारक की पहचान करना एक कठिन कार्य है, क्योंकि यह इस बात पर निर्भर करता है कि हम “कम्प्यूटर” को कैसे परिभाषित करते हैं।

यदि हम कम्प्यूटर को एक ऐसे यंत्र के रूप में परिभाषित करते हैं जो स्वचालित रूप से गणना कर सकता है, तो सबसे पहले ज्ञात यंत्र एंटीकैथेरा तंत्र था, जिसका निर्माण लगभग 200 ईसा पूर्व में हुआ था। यह एक जटिल यांत्रिक उपकरण था जो खगोलीय गणनाओं को कर सकता था।

यदि हम कम्प्यूटर को एक ऐसे यंत्र के रूप में परिभाषित करते हैं जो प्रोग्रामेबल है, तो सबसे पहले ज्ञात यंत्र चार्ल्स बैबेज की एनालिटिकल इंजन थी, जिसे 19वीं शताब्दी में विकसित किया गया था। यह एक सामान्य-उद्देश्यीय कम्प्यूटर था जिसे विभिन्न प्रकार के कार्यों को करने के लिए प्रोग्राम किया जा सकता था।

हालाँकि, आधुनिक कम्प्यूटर का आविष्कार आम तौर पर जॉन एटानासॉफ और क्लिफर्ड बेरी को दिया जाता है, जिन्होंने 1937 में पहला इलेक्ट्रॉनिक डिजिटल कम्प्यूटर, एटानासॉफ-बेरी कंप्यूटर (ABC) विकसित किया था। ABC एक बाइनरी डिजिटल कंप्यूटर था जिसने इलेक्ट्रॉनिक स्विच का उपयोग किया और पंच कार्ड के बजाय मेमोरी के लिए कैपेसिटर का उपयोग किया।

इसलिए, “प्रथम कम्प्यूटर” के आविष्कारक की पहचान इस बात पर निर्भर करती है कि हम कम्प्यूटर को कैसे परिभाषित करते हैं। हालाँकि, एंटीकैथेरा तंत्र, एनालिटिकल इंजन और एटानासॉफ-बेरी कंप्यूटर सभी ने कम्प्यूटिंग के इतिहास में महत्वपूर्ण भूमिका निभाई है।

Similar Posts